Writer.SRABONSAGOR Writtens.

 786

READS TO ALL

বিশ্বের সর্বপ্রথম প্রকাশিত 

অনলাইন সাহিত্য সংকলন


আশ্চর্য বার্তা 

১৯ মে , ২০২৩ইং

অনলাইন প্রকাশনা ।


চলমান বিশ্বের ঘটে যাওয়া  বিভিন্ন বিষয় সহ লেখক . শ্রাবণসাগর -এর লেখা ও স্বল্প খরচে অনলাইনে(1-10M view)বিজ্ঞাপন প্রদানের অভিনব সুযোগ নিয়ে প্রকাশিত অনলাইন সাহিত্য সাময়িকী ।


প্রধান সম্পাদক ও সমন্বয়কঃ

International writer . SRABONSAGOR. 


W.app.÷8801626555821,+8801706212761,

+8801779310425.

******************

EDITORIAL SPECH      

Once we got knoledge by expeience only,since education became groth constantly by achivements of humen being on various region by develoment in their live livings & life style also,where they taken various features like foods to treatment as compositions of alike substances thus academic or litery,world or countries states as position,reasarches with discoveries,such as here all of viewes in presently preseted till now as any journal or mgz.like books for these made supported much to them as for this allivation where travelling means good roles too but all of these influences r now got down for digital or virtual visualisation,so at this third mellinum opening this pioner door or window may begining or takes the most part of humen development goal at next world for education,experiences&travel as any kinds on compact to makes them perfect on global society building together.

writer.SRABONSAGOR.

W.app.+8801626555821.

Gmail.reallifetime@gmail.com.

------------------------------------------------

বিশেষ নিবন্ধঃ

শিক্ষায় ও মানব জীবনে ভাষার গুরুত্ব ও ব্যবহারঃ

লেখকঃশ্রাবণসাগর

পৃথিবীতে বসবাসরত প্রায় সহস্র কোটি মানুষের মাঝে ব্যবহারিত ভাষার সংখ্যা কত?বোধকরি সেটা ধারণা করাও অনেক মানুষের সম্ভব নয়,কেননা যেখানে সেই প্রাচীনকাল থেকে অদ্যাবধি প্রায় ৫/৬ শত জাতির মানুষের বসবাস বা সন্ধান পাওয়া যায় এবং সেক্ষেত্রে অবশ্যই এই ভাষার ব্যবহার ও সংখ্যাও অবশ্যই এর চেয়ে নিতান্তই খুব বেশি বা কম হওয়ার কথা নয়।যদিও প্রচলিত ভাষা বলতে হয়তো ২০/৫০ টি-ই প্রধান, যেমন -ইংরেজি যার মধ্যে অন্যতম এবং যাকে মানুষের প্রধান ভাষাও বলা যায় অনায়সে। এছাড়াও- চাইনীজ,হিন্দি, রুশ,স্প্যানিশ,পর্তুগিজ,ওলান্দাজ,আরবী,ফার্সি,উর্দু,জাপানিজ,কোরিয়ান,বার্মিজ,মালয়,ইন্দো,আফ্রিকান অনেক ভাষাসহ ভারতীয় উপমহাদেশের একটি বিশাল অংশে ব্যবহ্রত বাংলা ভাষা ইত্যাদির কথা সকল মানুষেরই জানা।মূলতঃএই ভাষার ব্যবহার প্রতিটি মানুষের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অনস্বীকার্য, এবং এটা প্রত্যেক মানুষেরই প্রাপ্তি ঘটে প্রথমতঃ তার নিজস্ব মাতৃভাষার থেকে।পরবর্তীতে যদিও অনেকে শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা গ্রহণের মাধ্যমে হয়তো আরও অনেক বা কিছু ভাষা রপ্ত করতে পারে বা করে কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সকল মানুষেরই জীবনে মাতৃভাষার প্রভাব থাকে অনেক বেশি। একজন কানাডিয়ান বা কোরিয়ান মানুষ যদি রাশিয়া বা জাপান যায় কিংবা ধরুন বাংলাদেশে আসেন বা বাংলাদেশের কেহ ঐসব দেশে যায়,  তাহলে তারা যে যতই শিক্ষিত হোক না কেন, তাদের পক্ষে ঐসকল দেশের মানুষদের সাথে খাপ খাইয়ে চলতে বিশেষতঃভাষার ব্যবহার মাধ্যমে সমসাময়িক হয়ে উঠতে পারা প্রায় অসম্ভব। যদিও সময়ের ব্যবধানে কিংবা সময় সাপেক্ষে এর কিছুটা পরিবর্তন ও উন্নয়ন ঘটে কিন্তু তারপরও প্রত্যেকের জীবনেই মাতৃভাষার প্রভাব থাকে অপরিসীম। এইতো গেল জীবনের কথা কিন্তু শিক্ষার ক্ষেত্রে বা শিক্ষার বিষয়ে বলতে গেলে এই ভাষার বিষয়টি  উপলব্ধি বা পরিলক্ষিত হয়  চরমভাবে,যেখানে হয়তো অনেকেরই শিক্ষা গ্রহণ পর্যন্ত ব্যহত হয় কিংবা বঞ্চিত হতে হয় শিক্ষা গ্রহণ থেকে। কারন এক কথায়-সকল ভাষাতে শিক্ষা গ্রহণ পদ্ধতি বিশেষতঃ উপকরণ যেমন - বই বা এই জাতীয় সামগ্রীসমুহ এক নয়,যেমনটি সচারচর দেখা যায় কিছু কিছু বিষয় যেমন -দর্শন,অর্থনীতি,মেডিকেল-ইন্জিনিয়ারিং বা গনিত-পদার্থবিদ্যা বিষয়গুলো অধ্যায়নের ক্ষেত্রে।এছাড়াও কিছু কিছু বিষয় আছে যেমন -ডিজিটাল ইলেকট্রনিকস, এয়ারোনোটিকস,ইনফরমেশন টেকনোলজিস ইত্যাদি বিষয় সমূহ অধ্যায়নের ক্ষেত্রেও সচারাচর বই-পুস্তক বা পত্র-পত্রিকার যথেষ্ট অপ্রতুলতা  ও দক্ষ জনবলের অভাবে সকল দেশের বিশেষতঃ অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ সমুহের মানুষদের যথেষ্ট ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হয়। হয়তো এই কারনেই পৃথিবীতে এযাবৎকালে নোবেল পুরষ্কার বা এই জাতীয় অনান্য পুরস্কার পাওয়ার ক্ষেত্রেও ঐসকল দেশের মানুষেরা এতটা পিছিয়ে আছে ও থাকে। তাছাড়াও প্রতিটি দেশেই রয়েছে তাদের নিজস্ব শিক্ষা নীতি ও কারিকুলাম বা ব্যবস্থা, যা মূলতঃ তাদের দেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটের ভিন্নতার কারণেই গঠিত হয়ে থাকে,কিন্তু এক্ষেত্রে বা এই কারনে তো শিক্ষা ব্যবস্থার এহেন দ্বৈত বা ভিন্নমুখী নীতি প্রনয়নের কোন প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে হয় না। কারন শিক্ষা যেহেতু একটি মানুষের মৌলিক অধিকার এবং বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে এই বিষয়টি অবশ্যই সকল দেশের সকল মানুষের জন্যই একীভূত করে সম্পাদিত হওয়ার কথা এবং এক্ষেত্রে অবশ্যই বিভক্তি বা বিভাজিত হওয়ার কোন সূযোগই নেই অথচ বলতে গেলে সেটাই ঘটছে মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান বা শিক্ষা আরোহনের ক্ষেত্রে,তাদের অধিকার ক্ষুন্ন করে। এমনকি আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ বা অর্জন ক্ষেত্রেও থাকে সীমাহীন ব্যর্থতা, দূর্বলতা বা উদাসীনতা, তাইতো তারা  যে কোন একটি দেশের মানুষ ভিন্ন কোন একটি দেশ বা সমাজের সাথে নিজেদেরকে যুক্ত করতে পর্যন্ত পারেনা,মেধা ও মননশীলতায়, গূণ বা আচরণে। যদিও অনেকে হয়তো এক্ষেত্রে মনে করতে পারেন যে,বর্তমান বিশ্বে ভাষার এই এহেন বিভ্রাট ও পার্থক্য আসলে কোন বিশাল কোন সমস্যাই নয়,কেননা ইচ্ছে করলেই তারা বিষয়টিকে ভাষার রূপান্তর বা অনুবাদ করে নিতে পারেন অনায়াসে কিন্তু এই করে কি আসলে কোন স্হায়ী সমাধান সম্ভব হয় বা হতে পারে মোটেই? মনে হয় না, তাই বলে তো আর তাদেরকে অনেক ভাষা রপ্ত করার কথাও বলা যাবে না, তাই অন্ততঃএইটুকু বলা যায় যে,সবাইকে আর কিছু না হোক যে করেই হোক আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণে সচেষ্ট হতে হবে বা জোর দিতে হবে,যার জন্য প্রতিটি দেশের সরকারের যথেষ্ট ভূমিকা থাকতে হবে বলে মনে করছি।

-----------------------------------------

প্রবন্ধঃ

অন্য রকম ভাবনা 

লেখক : শ্রাবণসাগর 

এক একজন মানুষের এক একরকমের ভূমিকা থাকে জীবনের ক্ষেত্রে বিশেষতঃ সামাজিক উন্নয়ন তথা দেশ ও জাতির জন্য কিংবা বিশ্বের বিভিন্নমুখী মানোন্নয়ন করতে ।জন্ম থেকে শুরু করে নিজেকে  প্রতিষ্ঠিত করতে তাদের সবাইকেই মুখোমুখি হতে হয় বিভিন্নমুখী সমস্যার,আর এসবের মধ্যে থেকেই তারা দিনে দিনে বাড়তে থাকে জীবনের মানোন্নয়ন করে ।কেহ হয়তো পড়াশোনা করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেষ্টা করে কিংবা করে থাকে আবার কেহ কেহ হয়তো পড়াশোনাই করতে পারে না,বিভিন্নমুখী অন্তরায় সৃষ্টির কারণে । তারা হয়তো তাদের জীবনকে অন্যভাবে,বিশেষতঃ কাজের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত করতে চেষ্টা করে । স্বীকার করতে বাঁধা নেই যে,পৃথিবীতে কোন কাজই ছোট নয় ,যেমন ধরুন-একজন নরসূন্দরের কাজ কিংবা ছুতোর,মিস্ত্রি,ছোট - বড় গাড়ীর ড্রাইভার বা অফিসের পিয়ন,আয়া ইত্যাদি । যেহেতু সকল মানুষের শিক্ষা গ্রহণ করা কিংবা জ্ঞান অর্জনের মান কখনওই সমান হয় না,তাই তাদের অবস্থান ও জীবনের মানদণ্ডও কখনোই সমান হতে পারে না। একজন সাধারণ দিন মজুর কিংবা দোকানের মালিক ও একজন সুপারশপ বা শিল্প-কলকারখানার মালিকের মন মানসিকতার পার্থক্য অবশ্যই থাকে । যদিও মানুষ হিসেবে এদের কারোর মধ্যেই তেমন কোন তফাত বিদ্যমান নেই,কিন্তু এদের আচার আচরণ ও বৈশিষ্ট্যকে গুরুত্ব দিয়ে  অবশ্যই এদের মধ্যে পার্থক্য করা যায় । শিক্ষা,অশিক্ষা,কু-শিক্ষা,অর্ধ-শিক্ষা,কূপমন্ডুকতা ও নৈতিক শিক্ষা গ্রহণের যে বিষয়গুলো মানুষের সমাজে প্রচলিত আছে প্রাচীন কাল থেকে,মানুষ ইচ্ছা করলেও সেই বেড়াজাল থেকে বের হতে পারছে না । কিন্তু আসল বিষয়টি অন্যখানে যে,এই যে মানুষে মানুষে এত বিস্তর তফাত,যার কথা অনেকটা সংক্ষেপে বলা হলো এতক্ষণ,এটি  কি  সত্যিই পরিলিক্ষিত বা দৃষ্টিগোচর হয় বিশ্বের সর্বত্র মানুষের মধ্যে,বিশেষতঃ বাংলাদেশের মানব সমাজে?সম্নান কিংবা অবস্থানগত দিক থেকে তো নয়ই যদি অর্থগত দিক থেকেও বিবেচনা করা হয়,তাহলে দেখা যায়-এইদেশের বেশিরভাগ মানুষেরাই অশিক্ষিত বা অর্ধশিক্ষিত হওয়া স্বত্ত্বেও তারা  যেকোনোভাবে যেমন,ঠিকাদারি,দোকানদারী,গাড়ীর সুপারভাইজার-হেল্পার বা ড্রাইভারী ইত্যাদি নানা রকমের কাজ-কর্ম বা দালালি,রাজমিস্ত্রিগিরি,অভিনয় বা খেলাধুলা,গান-বাজনা, রাজনীতি,স্মাগলারী-দুই নম্বরী,অবৈধ ব্যবসা,মাস্তানী-গুন্ডামি-ভণ্ডামি  ইত্যাদি করে রাতারাতি অজস্র অর্থ-সম্পদ বা গাড়ী-বাড়ীর মালিক হয়ে  যায় । যদিও এখানে এসবের আলোচনা করা মূলত আসল উদ্দেশ্যে নয় কারণ মানুষের কাজের ক্ষেত্রে তার বা তাদের নিজস্বতার একটি স্বাধীন ও বৃহত্তর ভূমিকা রয়েছে ও থাকে,যাকে কোনোভাবেই উপেক্ষা করা সম্ভব নয়,কিন্তু এখানে যে বিষয়টি মূলতঃ মানুষের কাছে তুলে ধরার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস সেটা হলো মানুষের মূল্যবোধ বা মূল্যায়ন  সম্পর্কিত  কথা। যেখানে একজন সাধারণ দিন মজুর বা  কোন অশিক্ষিত ব্যক্তি যে কোন ধরনের একটি কাজের মাধ্যমে গড়ে প্রতিদিন  বাংলাদেশে বর্তমানে ২-৫ হাজার টাকা বা আরও বেশি টাকা উপার্জন করতে পারে বা করে থাকে,সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে,সেখানে কোন  উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিও এই পরিমাণ অর্থ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার মাসিক বেতন ভাতা হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন না। হয়তোবা কাজের বিভিন্নতার জন্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে এইরূপ তারতম্য পরিলক্ষিত হয় বা হতে পারে কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তো এইদেশে এটাই অত্যন্ত স্বাভাবিক ঘটনা ।যেমন ধরুন,বাংলাদেশের একজন স্কুল-কলেজ বা মাদ্রাসা শিক্ষকের কথা,যাদের মাসিক বেতন - ভাতা দেওয়া হয় ২০-৩০ হাজার টাকা মাত্র,অথচ তাদের এই চাকুরি অর্জন করতে পূর্বে-পর কতটা সময় ও সাধনা(শিক্ষা গ্রহণ) কিংবা অর্থ খরচ করতে হয়,সেটি একমাত্র তারা নিজেরাই জানেন । এই এত কিছুর পরও তাদের কারোরই কিন্তু প্রতিদিনের গড় আয় এখন পর্যন্ত কোনক্রমেই উল্লিখিত ২ হাজার টাকায় উন্নিত হয় না কিংবা খুব শীঘ্রই সেটা হবে বলে মনে হয় না।তাহলেই ভাবুন,যে কেন এইদেশের মানুষেরা শিক্ষার প্রতি আকৃষ্ট হবে?তার উপরে শিক্ষা পরবর্তী সময়ে চাকরি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তাময়তা,বিশাল অংকের ঘুষ লেনদেন ও স্বজন প্রীতি ইত্যাদি নানা বিষয় তো আছেই। অন্য দিকে শিক্ষাহীন বা অর্ধশিক্ষিত ব্যক্তিদের কিন্তু এসবের কোন বাঁধাই নেই জীবনের ক্ষেত্রে, বিশেষতঃ জীবন যাপন বা আয় করার ক্ষেত্রে,ছোট-খাটো একটি চায়ের দোকান কিংবা কোন সরকারি-বেসরকারি অফিস বা ব্যাংকের পিয়ন-গার্ড-আয়া ইত্যাদি হতে কাউকে অবশ্যই উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হয় না,অথবা রিকশা-গাড়ী-অটো-সিএনজি  ইত্যাদি চালাতে,অথচ একটু খেয়াল করলে দেখবেন,এদের কারোরই উপার্জন উল্লিখিত ঐসকল শিক্ষিত ব্যক্তিদের চেয়ে কম নয়,প্রকারান্তরে অনেক অনেক সরকারী অফিসের একজন পিয়নও একজন উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি  বেতন পায় কিংবা আয়  করেন,পুলিশের  কথা না হয় বাদই দিলাম,কি করে?সেটা অবশ্যই কারোরই অজানা নয় । অনেকেই হয়তো ভাবছেন যে,কেন এখানে এইসব কথা বলা হচ্ছে?উদ্দেশ্যে বা কারণ একটাই যে,বাংলাদেশে এখন উচ্চ শিক্ষার হার ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে কিংবা এর প্রতি মানুষের আকর্ষণ কমে গেছে,কারণ মূল্যায়নের দিক থেকে কেবলমাত্র ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়র বা উচ্চ পদস্থ সরকারী-বেসরকারি এনজিও বা প্রাইভেট কোম্পানির কর্মকর্তারা ব্যতীত অন্যান্য সকলের  অবস্থা  বা অবস্থান এতটাই নিম্নমানের যে,তাদেরকে একজন সাধারণ রিকশাওয়ালার সাথেও(আয়ের দিক থেকে)তুলনা করা যায় না,আর উচ্চশিক্ষিত বেকার মানুষেদের কথা তো ভাবতে গেলেও কান্না পায়,দুঃখ লাগে,মায়া হয় -যে কেন তারা এতটা কষ্ট করে,বাবা-মায়ের কষ্টার্জিত অর্থ খরচ করে দিন-রাত পরিশ্রম করে পদার্থবিজ্ঞান,রসায়ন,গনিত,অর্থনীতি বা এইরকম যে কোন দুর্বোধ্য সব বিষয়ে পড়াশোনা করে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছে কিংবা হচ্ছে?কি মূল্য আছে বা দিচ্ছে সরকার  তাদের এইসব শিক্ষা গ্রহণের জন্য । উচ্চ শিক্ষা মানে তো এই নয় যে,সবাইকেই ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়র বা ঐসকল তথাকথিত ঘুষখোর উচ্চ পদস্থ  সরকারী কর্মকর্তা হতে হবে । আসলে শিক্ষার মানেই তো এটা নয়,যাইহোক এখন আর সেই প্রসঙ্গে যাচ্ছি না, তবে শেষ কথা এইটুকুই যে,এইদেশ-বাংলাদেশের মানুষেরা অন্ততঃযতদিনে শিক্ষার আসল অর্থকে উপলব্ধি করতে না পারবে,ততদিনে মনে হয় না এই দেশ বা জাতির কোন উন্নতি ঘটবে ।যেখানে এখনও এই দেশের একজন জনপ্রতিনিধির(সাংসদ বা মেয়র,চেয়ারম্যান,কাউন্সিলর) ন্যুনতম শিক্ষাগত যোগ্যতাকে পাশ কাটিয়ে চলা হয় এবং শিক্ষিত ব্যক্তিদেরকে অবমূল্যায়ন করা হয়,সেখানে ডিজিটাল বা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে ভবিষ্যতে কি ফল হবে বা এই দেশের জনগণ কতটা উপকৃত হবে ?সেটাই এখন দেখার বিষয় ।

-----------------------------------

নিবন্ধঃ

আমৃত্যু কামনা

লেখকঃশ্রাবণসাগর 

যদিও এই বিষয়টি সম্পর্কে খুব সহজে কিছু বলা বা মন্তব্য করা সম্ভব নয় কারণ এখানে বিভিন্ন মানুষের বিভিন্নমুখী আকর্ষণ বা বিকর্ষণ কিংবা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুনাগুনসহ প্রয়োজনীয়তার বিষয় পরিলক্ষিত হয় প্রত্যেকের নিজস্ব স্বকীয়তায়।সহজ করে বলতে গেলে মানুষের এই আকাংখাটি সম্পুর্ণই তার নিজস্ব ব্যাপার,তারপরও সাধারণ বিবেচনায় যদি চিন্তা করা হয় তাহলে বেশ কিছু ব্যাপার আছে যা দৃষ্টি গোচর হয় প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রে,যেমন-শরীরবৃত্তীয় আকর্ষণ বা জৈবিক প্রবৃত্তি ও খাদ্য বা পানীয়র প্রতি দূর্বলতা কিংবা শিক্ষা,বিনোদন(ইতিবাচক বা নেতিবাচক) ও ভ্রমণের প্রতি মোহ ইত্যাদি। অথচ আশ্চর্য যে,এসবের কোনটাই মানুষের চিরন্তন ভাবনার বিষয়বস্তু নয় মোটেই অন্ততঃতার জীবদ্দশায় কিংবা আমৃত্যু পর্যন্ত কামনা বা লিপ্সার বিচারে,বিশেষতঃ প্রয়োজনীয়তার দিক থেকেও। অনেকেই মনে করবে যে,তাহলে হয়তো এই বিষয়টি  হবে প্রেম-ভালোবাসা বা হয়তো ধর্ম-কর্ম,হ্যাঁ,কথাটি মোটেই অগ্রহণযোগ্য নয়,কারন-মানুষের এই প্রবৃত্তি গুলো মোটামুটি চিরন্তন।একজন মানুষের শারীরিক ও মানসিক দূর্বলতাী জন্য শারীরিক আকর্ষণ লোপ পেলেও প্রেম-ভালোবসার আকর্ষণে এর কোন প্রভাব পড়ে না,যেমনটি হয় ধর্ম-কর্মের ক্ষেত্রেও।অর্থাৎ তার বা তাদের বয়সের বৃদ্ধির সাথে সাথেই সৃষ্টি হয় ধর্ম-কর্মের প্রতি দূর্বার ও নিবিড় আকর্ষণ কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে,এই আকর্ষণ, লিপ্সা বা মোহ কিংবা আকাংখা সমূহগুলোর কোনটিকেই কি সম্ভব তার পক্ষে ধারন করে রাখা? কেবলমাত্র ধর্ম ব্যতীত। মনে হয় না, কারণ,ধর্মের বিষয়টিকে বিশেষ দৃষ্টিতে বিবেচনা করলেও,আমৃত্যু মানুষের কামনার ধন কেবলমাত্র একটি বিষয় বলেই মনে হয়।সেটি হলো মানুষের ধন-সম্পদ বা অর্থ লিপ্সা,যা অর্জনের জন্য মানুষেরা দেশ-বিদেশ বা দিন-রাত কিংবা শীত - গ্রীষ্ম - বর্ষা,এদের কোনোটাই তোয়াক্কা করে না।এমনকি চারিত্রিক স্খলন ও পরিশ্রম,অযথাই চেষ্টা করা ইত্যাদি ছাড়াও মুলধনের ব্যবহার কিংবা অনিশ্চয়তাসহ হাজারো প্রকার কৌশল প্রয়োগ ও ট্রেনিং কিংবা অভিজ্ঞতার সঞ্চয় ইত্যাদি নানা ধরনের আয়োজন করে থাকে আমরন।যদি বর্তমান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ও শীর্ষ ধনী বিল গেটস কিংবা ইলোন মাস্ক-কে ১০,০০০ টাকা(100$) দান বা খয়রাত দেওয়া হয়,তাহলে হয়তো তারা সেটা গ্রহণ করবেন না বা নিবেন না,কিন্তু তাই বলে তো একজন গরীব বা অসহায় কিংবা বেকার ব্যাক্তিতো আর সেই অর্থ ফেরত দিবে না বা গ্রহণ না করে পারবেন না,সে যদি কোথাও থেকে কুড়িয়েও পেয়ে থাকেন।অবশ্য এক্ষেত্রে কিছু বিকল্প বা তথাকথিত সৎ  মানুষের দেখা পাওয়া গেলেও,সাধারণ বিবেচনায় ঐসকল ব্যক্তি বর্গের কথা এড়িয়ে বিবেচনা করে বলা যায়,অর্থ -সম্পদ বা টাকার প্রতি মানুষের দূর্বলতা বা মোহ,আকর্ষণ কিংবা লিপ্সা,স্পষ্টতঃ বা সর্বপরি প্রয়োজনীয়তা,ব্যপক ও অপরিসীম।যদি সেরকমটিই না হতো তাহলে ভাবুনতো যে,ঐসব উপরোল্লিখিত ব্যাক্তিবর্গ কিংবা অনেকেই আছেন যেমন,ফেসবুক প্রতিষ্টতা বা ডোনাল্ড ট্রাম্প,লক্ম্নী নারায়ন,বাংলাদেশের তারেক জিয়া বা বসুন্ধরা শাহআলম,এইসব ব্যক্তি বর্গেরতো আর অর্থ-সম্পদ বা টাকার প্রয়োজনীয়তা বা আয়ের প্রয়োজন থাকার কথা নয়,তদুপরি তারাসহ বর্তমানে বিশ্বের প্রায় অর্থসহস্র কোটি  মানুষেরা সবাই ছুটছে বা কাজ করছে কিংবা অনেকেই হয়তো চেষ্টাও করছে,দিন-রাত পরিশ্রম করছে সাধ্যমতো যে যার যার মতো করে, অর্থ আয়ের জন্য। যদি বিশিষ্ট বা শীর্ষ ঐসব ব্যক্তি বর্গকেও বলা হয় যে,তারা আর টাকা আয় করতে বা কাজ করতে পারবেন না,তাহলে কি তারা মোটেই সেটা শুনবেন?মনে হয় না,কিংবা ধরুন,হালের ধনী ফুটবলার,মেসি,রোনালডো বা এমবাপ্পে,এদেরকে যদি বলা হয় যে,তারা আর ফুটবল খেলতে পারবেন না বা খেললেও আর টাকা পাবেন না,তাহলে কি আর তারা ফুটবল খেলবেন?অথবা যদি ধরুন,একজন চাকুরিজীবিকে যদি বলা হয় যে,সে চাকুরী করে কোন টাকা পাবেন না,তাহলে কি কেহ কোন চাকরি করবেন?অথবা যে কোন কাজ বা ব্যবসা-বাণিজ্য  ইত্যাদি।আর শিক্ষা গ্রহণ তো এখন সম্পুর্ণটাই অর্থ আয়ের উৎস হিসেবে পরিগনিত এবং সেই সাথে ধর্মও,যদিও সেই প্রসঙ্গে এখানে কিছুই বলবার ইচ্ছা নেই মোটেই কারণ সে বিষয়টি এখন সবারই মোটামুটি জানা।যদিও মানুষের এই অর্থ প্রীতি বা লোভকে কেহ কেহ বিভিন্ন দৃষ্টিতে বিবেচনা করে তাদের নিজ নিজ কাজকে প্রধান্য দিয়ে থাকেন,যেখানে তারা অর্থকে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু বা ক্ষমতাকে অর্থের উৎস বলে মনে করে,এইদূটোকে একত্রিত করন করার চেষ্টা করেন,যেখানে তারা তাদেরকে মানুষের কাছে নির্লোভ বা অর্থলিপ্সু হিসেবে বহিঃপ্রকাশ করতে চায় কিন্তু আসলে এটা সত্য নয় বলেই প্রতিয়মান হয়।যাই হোক এইসবকিছুর অন্তরালে যে বিষয়টি বাস্তব,সেটি হলো মানুষের এই এহেন  আমরন অর্থ লিপ্সা কিংবা মোহ,এর কোনটিই মানুষের অপরাধ নয়,কারন-তার বা তাদের এই অর্থের প্রায়োজনীয়তা মূলতঃব্যক্তিগত স্বার্থে নয়,শারীরিক বা জৈবিক প্রবৃত্তি কিংবা অন্যান্য সকল চাহিদাসমূহসহ ধর্মীয় আচারনগুলো পর্যন্ত বা বলা যায় অন্যান্য সকল চাহিদা কিংবা কাজগুলো করার পেছনে তাঁর বা তাদের সকলেরই একটি বিশেষ স্বার্থ চরিতার্থ করার উদ্দেশ্য নিহিত থাকে কিন্তু টাকা বা অর্থ-সম্পদ ইত্যাদি অর্জন ক্ষেত্রে থাকে একটি বৃহৎ স্বার্থ বা উদ্দেশ্য। এক্ষেত্রে তার বা তাদের সকলের লক্ষ্য থাকে নিজের পরিবার বা আপনজন ও আত্মীয়স্বজনকে ঘিরে,অবশ্যই একজন অপরিচিত ব্যক্তি তার অপরিচিত কোন একজন ব্যক্তিকে, ১০,২০,৫০ বা ২,১'শ টাকার বেশি টাকা এমনি এমনিতে দেয়না বা দিবেনা,সে তার যত পরিমান অর্থই থাকুক না কেন?অথবা বিলগেটস কিংবা ডোনাল্ড  ট্রাম্পও যে কাউকে এমনি এমনি ৫০ হাজার টাকা দিবেন না,কিংবা ২/১জন কর্মচারীকে বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিবেন না,তাহলে একথাটি স্পষ্টতঃই সত্য যে,মানুষকে তার নিজের কাজের বিনিময়েই টাকা অর্জন করতে হয়,তাইতো মানুষের এই আকাংখাকে অন্ততঃ আমৃত্যু তার নিজস্ব কামনা মনে করা হলেও সেটিক আসলে তার নিজস্ব কামনা বলে মানা যায় না, কারণ অন্যান্য অনেক ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র স্বার্থের সাথে এর কোন তুলনাই হয় না,সার্বিকভাবে বলা যায় এটা সকলের জন্যই একটি বৃহৎ স্বার্থ,যার সীমা বা পরিসীমা নির্ণয় করা সত্যি দুঃসাধ্য। 

-----------------------------------------

পরাধীনতার স্বাধীনতা

লেখকঃশ্রাবণসাগর 

পৃথিবীতে চোখ খুলে মানুষ আকাশ দেখতে পায়,খুঁজে নেয় নিজের আপনজনকে। সময়ের পরিবর্তনে একসময় নিজের অস্তিত্বকে প্রকাশ করতে গিয়ে মানুষের কাছে ভালোবাসে স্বাধীনতাকে।অথচ তথাকথিত এই স্বাধীনতার কোনো অব

কাশই নেই পৃথিবীতে মানুষের জীবদ্দশায় কিংবা মৃত্যু পরবর্তীতেও পর্যন্ত। কারন মূলতঃ প্রতিটি মানুষই তথা অন্যান্য জীবজন্তুর জীবনকাল সম্পুর্ণরূপেই নিমজ্জিত পরাধীনতার করাল গ্রাসে। সে যেভাবেই হোক না কেন,যেমন-রাজনৈতিক বা সামাজিক,ধর্মীয় বা অর্থনৈতিক অথবা সাধারণ ও অতি সাধারণ যে কোন প্রয়োজনে,জীবন যাপন ও উন্নয়ন স্বার্থ ইত্যাদি। একটু গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় এসবের প্রতিটি ক্ষেত্রেই পৃথিবীর যে কোন মানুষ বা জীবনই কোন না কোনভাবে ভিন্ন বা অপর কোন একটি বিষয়ের সাথে সম্পর্কগত  হওয়ার কারনে জীবদ্দশায় চিরদিন এই পরাধীনতার গ্লানিকে বয়ে বেড়াতে হয়।

যেমন-ধরা যাক,একজন চাকুরীজীবির কথা কিংবা ধরি,যে কোন একজন পেশাজীবি মানুষ,যেমন -ডাক্তার, কবিরাজ বা  উকিল,মোক্তার,ছোট - বড় কোন একজন ব্যবসায়ী, এইসব যে কেহ একজন মানুষ তার নিজস্ব গন্ডির মাঝে সম্পূর্নরূপে পরাধীন থাকে আমৃত্যু পর্যন্ত। যদিও এই পরাধীনতার সীমা অপরিসীম নয়,অর্থাৎ বিষয়টি মূলতঃ দৃষ্টি গোচরীভুত হয় কেবলমাত্র কর্মগত স্বাধীনতাহীনতার জন্য যে, সে বা যে কেহ একজন মানুষ চাইলেই সমাজ বা দেশ ও মানবতা বিবর্জিত কোন কর্মকাণ্ডে জড়িত হতে পারে না অথবা করতে বা চিন্তা করতে পারে না এমন কোন একটা কাজ করার, যা তার বা তাদের পক্ষে করা বা ভাবনা করাও সম্ভব নয়, হয়ত তার বা তাদের ব্যক্তিগত অবস্থা বা অবস্থানের কারনে। অনেকটা বাক স্বাধীনতার মত একটি বিষয় যে,যে কোন মানুষই চাইলেই বা ইচ্ছা করলেই যে কোথাও যে কাউকে যে কোন একটি কথা বলতে পারে, হোক সে যে কোন মাধ্যমে বা যে কোন বিষয়ে।অথচ এটা কোনভাবেই স্বীকৃত বা গ্রহণযোগ্য নয় কারো কাছেই। এসবের নামই পরাধীনতা,স্বাধীনতার উল্টোপিঠে যার অবস্থান,প্রতি টি মানুষ বা জীবন তথা জীব বা প্রাণীই এর অন্ত্ভুক্ত,এমনকি মৃত্যু পরবর্তীতেও যার ব্যতিক্রম নেই।

যদিও এখানে সেই আলোচনা অর্থাৎ মৃত্যু পরবর্তী স্বাধীনতা বা পরাধীনতার সম্পর্কে কোন  মন্তব্য করার মোটেই অবকাশ নেই কারন এই বিষয়ে প্রত্যেক  মানুষেরই একটি ব্যক্তিগত বিশেষতঃ ধর্মীয় ধারণা বা বিশ্বাস রয়েছে, যাকে উপেক্ষা করা কারোরই পক্ষে সম্ভব নয়  বলেই মনে হয়। তাই এখানটায় আমরা যে বিষয়কে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছি, সেটি হলো শুধুমাত্র  মানুষের জীবদ্দশায় তাদের অধিকার বিষয়ক আলোচনা মাত্র। বর্তমান বিশ্বের প্রায় সবগুলো দেশের মানুষের কথা যদি চিন্তা করা হয়, তাহলে সম্ভবতঃ বর্তমানে একমাত্র আমেরিকা ও মালয়েশিয়াসহ আরোও দু-চারটে দেশ ব্যতীত, বিশ্বের প্রায় সবগুলো দেশের মানুষই এখন স্বাধীনতা বিবর্জিত, বিশেষ করে রাশিয়া ও ইউক্রেন, তাইওয়ান ও চীন বা  ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যেকার যুদ্ধ, বিভিন্ন দেশের জনগণ ও সরকারের অন্ত্ঃদ্বন্দ্ব কিংবা জনগণের ক্ষমতার খর্বিত করন ইত্যাদি অমানবিক পরিস্থিতিতে বলা যায় সকল দেশের মানুষের স্বাধীনতা যেন পরাধীনতার অন্তর্জালে আবদ্ধ। মানুষের ভোটের বা কথা বলার অধিকার আজ ভূলুণ্ঠিত, আইনের নামে দুঃশাসন ও নির্যাতন বা শোষণ-উৎপীড়নে জর্জরিত সবাই, এমনিতেই তো পারিবারিক ও সামাজিক বাধ্যবাধকতা, তার উপরে মরার উপর খড়ার ঘাঁ-এর মতো করে চাপানো সরকারি শাসন বা অনুশাসনের বোঝা, যেখানে অধিকার বা স্বাধীনতার লেশ মাত্র নেই পৃথিবীতে,সেখানটায় মানুষ কী আশা করতে পারে, তাদের প্রত্যেকের একটি মাত্র জীবনে?

-----------------------------------------

★★ বিখ্যাতদের উপাধি ★★★

১. বাংলার বাঘ – শেরে বাংলা ফজলুল হক

২. ডটার অব দা ইস্ট – বেনজীর ভুট্টো

৩. দেশ বন্ধু – চিত্তরঞ্জন দাস

৪. শিল্পাচার্য – জয়নুল আবেদিন

৫. পন্ডিতজী – চাচা জওহরলাল নেহেরু

৬. মাস্টার দা – সূর্যসেন

৭. নাইটিংগেল অব ইন্ডিয়া – সরোজিনী

নাইডু

৮. সীমান্ত গান্ধী – আব্দুল গাফফার খান

৯. আতাতুর্ক – কামাল পাশা

১০. ফুয়েরার – এডলফ হিটলার

১১. আরবের নাইটিংগেল – উম্মে কুলসুম

১২. উন্মাদ সন্নাসী – রাসপুটিন

১৩. লেডি উইথ দি ল্যাম্প -ফ্লোরেন্স

নাইটিংগেল

১৪. কুমারী রাণী – রাণী প্রথম এলিজাবেথ

১৫. জিবিএস – জর্জ বার্নাড’শ

১৬. লিটল কর্পোরাল, ম্যান অব ডিসটিনি –

নেপোলিয়ন বোনাপার্ট

১৭. ব্লাইন্ড বার্ড – হোমার

১৮. সাজ মোট অব দি নাইল – রানি ক্লিওপেট্রা

১৯. গ্রে উলফ – কামাল আতাতুর্ক

২০. চে আর্নেসেটা – চে গুয়েভারা

২১. বার্ড অব হ্যাভেন – উইলিয়াম সেক্সপিয়ার

২২. লৌহ মানবী – মার্গারেট থ্যাচার

২৩. মহীশূরের বাঘ – টিপু সুলতান


****************************

★★★★আপনি কোন গর্বিত জেলার★★★★

১। চাঁদপুর - ইলিশ।

২। কক্সবাজার - মিষ্টিপান।

৩। কিশোরগঞ্জ - বালিশ মিষ্টি, নকশি, পিঠা।

৪। কুমিল্লা - রসমালাই, খদ্দর (খাদী)।

৫। কুষ্টিয়া - তিলের খাজা, কুলফি, আইসক্রিম।

৬। খাগড়াছড়ি - হলুদ।

৭। খুলনা - সন্দেশ, নারিকেল, গলদা, চিংড়ি।

৮। গাইবান্ধা - রসমঞ্জরী।

৯। গাজীপুর - কাঁঠাল, পেয়ারা।

১০। গোপালগঞ্জ -বাদাম।

১১। চট্রগ্রাম - মেজবান, শুটকি।

১২। পিরোজপুর - পেয়ারা, ডাব, আমড়া।

১৩। চাঁপাইনবাবগঞ্জ - আম,

১৪। শিবগঞ্জের - চমচম, কলাইয়ের রুটি।

১৫। চুয়াডাঙ্গা - পান, ভুট্টা।

১৬। জামালপুর - ছানার পোলাও, ছানার পায়েস।

১৭। ঝালকাঠী - লবন, আটা।

১৮। ঝিনাইদাহ - হরি ও ম্যানেজারের ধান।

১৯। টাঙ্গাইল - চমচম।

২০। ঠাকুরগাঁও - সূর্য্যপুরী আম।

২১। দিনাজপুর - লিচু, পাপড়, চিড়া, শীদল। 

২২। ঢাকা - বাকরখানি, হাজীর/নান্নার, বিরিয়ানী।

২৩। নওগাঁ - প্যারা সন্দেশ, চাল।

২৪। নরসিংদী - সাগর কলা।

২৫। নড়াইল - পেড়ো সন্দেশ,খেজুর গুড়,খেজুর রস।

২৬। নাটোর - কাঁচাগোল্লা।

২৭। নেত্রকোনা - বালিশ মিষ্টি।

২৮। নীলফামারী - ডোমারের সন্দেশ।

২৯। নোয়াখালী - নারকেল নাড়ু়, ম্যাড়া পিঠা।

৩০। পাবনা - প্যারডাইসের প্যারা, সন্দেশ, ঘি।

৩১। ফরিদপুর - খেজুরের গুড়,পাট। 

৩২। ফেনী - মহিশের দুধের ঘি, খন্ডলের মিষ্টি।

৩৩। বগুড়া - দই, কটকটি।

৩৪। বরিশাল - আমড়া।

৩৫। বাগেরহাট - চিংড়ি, সুপারি।

৩৬। বান্দরবন - হিল জুস।

৩৭। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-তালের বড়া,ছানামুখী,রসমালাই।

৩৮। ভোলা - মহিষের দুধের দই, নারিকেল।

৩৯। ময়মনসিংহ - মুক্তা গাছার মন্ডা। 

৪০। মাগুরা - রসমালাই।

৪১। মাদারীপুর - খেজুর গুড়, রসগোল্লা।

৪২। মানিকগঞ্জ - খেজুর গুড়।

৪৩। মুন্সীগঞ্জ -ভাগ্যকুলের মিষ্টি।

৪৪। মেহেরপুর - মিষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব।

৪৫। সাতক্ষীরা - সন্দেশ।

৪৬। যশোর - খই, খেজুর গুড়, জামতলার মিষ্টি।

৪৭। রংপুর - আখ (ইক্ষু)।

৪৮। সিরাজগঞ্জ - পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই।

৪৯। রাজবাড়ী - চমচম, খেজুরের গুড়।

৫০। সিলেট - সাতকড়ার আচার,কমলালেবু পাঁলেয়া।

৫১। লক্ষ্মীপুর - সুপারি।

৫২। শেরপুর - ছানার, পায়েস, ছানার চপ।

৫৩।রাজশাহী - আম, তিলের খাজা, বিরেন দার সিংগারা,সিল্ক

সংগ্রহ:লেখক-শ্রাবণসাগর

-----------------------------------------


STEPS

(Search to energy&power sources).

Written by int.writer.SRABONSAGOR.How to created power or energy to used on for men where liked to use as mills or factory,office,resident,marketes,roads,businesscenteres or for cooks,cars&vechiles with devices recharge for activate to run,there we seen much complicities to produced that to uses,there we achived for these purpose tills now such kinds of activities like electricity production by various kinds as used from disel or petrol engine turbaine or water flow or motion base turbaine,thermal electric production,airy motion or flow wheeler turbaine,solar system electricity,magnetic induction as bivatron,atomic reactor etc. or vice-versa as bettaries like liquid or dry ionic formations as resurvior or reversabled as recycle from electricity also as ips,ups by elecronics substances r visiable to all in everywhere,such where these as lot of sources're made at last world but thats r'nt available to all as for knowledges,cost,avaibility to get or produced till now,so by men'd try best as largely from anchient too to build a general circumastances as for get this by ability if abled to their needs,asually we didn't got&find or have this way authentically like Einstine solar system,thus havn't easy to achivement as power or energy to use,so we looks after thermodynamic as atomic or nuclear power plant,bio gas plant etc but its r also difficult to established,so mens r begining today produced itself by water&airy light elementarey fussion process,for get that easily 

but how it possible to get's an imporuant question to all over the world&humen being, thus we got several system about that,on above these're discribed such a way as air or water base light fundamental element as HYDROGEN(H),HILLIUM(Hi),LITHIUM(LI) etc r when in FUSSION reaction,then occured much energy as power,we known but can't activation like resourvior or foundation for achivement as make over or used to all,there's a most problem here that,we've no way to differenciate them(H,Hi)from air or water with to do reaction activity by mechine like mini as simple atomic or nuclear reactor,then resourvior or supply to uses anywhere like personal or institutional may country wise,so thinks now,what the catagories of this mechine or device to done or produced electricity as energy or power from air or water by named of that's-WAPE(water&air power&energy)mechine.So how to construction it,now this as thinks on present 3rd mellinium world persons view to all,seems that not more difficult to done by mechanical(reactor) engineeres as soon as possible obviously it may shown by under constructed recomandation from all by whom can succesfully done this next whats r now going on by made from few persons once made complitely thats for humen being then haven't defficiency or any loadshedding as for by that mechine(WAPE)on range every person could use their demanded energy or power(electricity)by self produced from water or air,these day rn't so far,as substance here that everyone can try to build up this or that mechine.

------------------------------------------------

238.MALE vs FEMALE as NATION.

written by international writer SRABONSAGOR.. Till now yet how many as much NATION's to looks at WORLD by any men to known by everyone may counted from any basis of measures be allowed like countries or area as location or religion such as tribes or any else by defined then this would be 5k approx just got its by assumption only as if that's may let as there Muslims Hindus Buddhist Christian Roman Kathlics Pakistani Iranians jarman Soudi Philippines JordanIan Egyptian Russian Chinese Japanese Qatari Bangli English or like as someone by nation we the inhabitants of earth all r introduced to another ones by those nationalities by whom which on there by tooks 1k approx thus where above looks that by religion there every religion've much & more dividation as different task or views like Muslim's on sia-sunni kurdi as on Hindus on upper& lower cast as sudro khotrio nomo such burmise as Buddhist much by Christian last mentioned then comes on tribes where by only India made 1k nation such as every countries lived on 10% of people r tribe with much for this here we count that's by 5k only as NATION at world lived on now as more unmeasurable not but reality that's what we assumed last on from here staying just none of them r not definitely mentioned as any NATION'S of world if we kinds to justification this evaluation then hoped that may've everyone organised by generaly decidation that here on earth from began till now we got only TWO NATION'S at world as MALE &FEMALE by thinks anyone if unanimous not then to staying them here not acceptable but asked to them is it absolutely not or obvious somewhere on masculines but their've also any introducements on society so no more conflicts to decide that our world of living &lived too by gotten only two nation with get on next world's tomorrow such where we may've no controversy on this appiliation but complications there by sights with fights for lights to brings or going to upwards motion by humen aviliation on developments in life's together on comforts of survivances to achievements something special or empowerment to personal synchronises on supliment by liked to done or available on gets to got past there&where both of them particification r measure here next partially from ancient times to now at first of third mellinium of world's if stay on continued by this written thus here taken a decision about the nation of the world as belongs from began of creatures on earth by lived that's may allowed as only two nations here r alive on from passed or last by natural beauty and health as organ on physical activity where've no different between another else thus here've on those as both nation r not on controversy over them but lives on now equilibrium founded on evidence by foundation of life's beings within coproation between them by worked on family business travels guidance as an income generation too much demographically if opportunities r goes on there empowerment and risks works as transport or administration r made by those nation may optimized similar on authentics stimulation r devloped continuesly if they have on educationally or experienceable by origin then someone've mentioned as male or female equilibriument r not definitely organised or not as effort able by various causes may issued as reasons most of them looks at this as difficult as well from them majority from male as where've by them as males r made different between them from females by qualifications or much variety of characteristics of manner and activities with management also by causes on efficiency of perticification on ledger evaluation or same else by named females as things on enjoying or these types particulars then no mention by males that's where females can also thinks about males same somehow our controversy here've no destinations to reaches so what looks about their motion but not views how made conclusion here?

--------------------------------


247.HOW&WHY I WRITENS.

written by international writer SRABONSAGOR.

From life's began not away behinds or besides me like everyone as alike on writtens carrier where've much pain to gain not only but on life's to lives r major of them also so saddest by every person gone as for their writtens not made or makes to available as well framed by made more renowned to earned or as earn for best on gets comfort or wealthy life on earth so there looks mostly adversity on way as away from therefore reality that no one as men likes to do or done here writtens as for their likeness to writes something about anything else that needs not but it's can make a difference between last one as continued by stayed on writes by any writer by whom can or agree to writes something as well so there from me and my known writers only gone or stay on now r worked out to working also as a same demand for life's as looks to likes their writtens much & more only without that's no one any writer can writes about something as nobles articles drama movies songs serials scientific discoveries with journalists also have a same recognigation to get from writtens so there who can't make this decision for me with your concepts about a writers to done their writtens what's for & why just now if anyone asked me or you so there anyone looks not any wealthy life but looks to popularity much from beginning of writing's world by known together with so more about writeres & writtens on society to everywhere may allowed then for this reason by whom can't wills to gotten that's where've the main difficulties with adversity shown as is its r acceptable or allowed to access anywhere thus of kinds to justification this evaluation if recognised then someone keeps anyone as writer SRABONSAGOR or anyone to known from behind like W.Wordsworth Barnads pb.Shelly Byron or Sunil RabindronathTagore Kaji Nazrul Humayon Ahmed Shakespeare Einstein Newton Planks Darwin Maxim Gorky or someone by known much to more people then why to how may done their writtens available for anyone therefore then whatever the adversity belongs to writes with published also therefore we r now opened a new views of writtens shown available in anywhere by online version thus got no far as only 10th of year r gone so who can thinks about itselves that where this way to gone on next generation by made on.

----------------------------------------


--------------------------------------

প্রবন্ধঃ

উন্নত বিশ্ব ও বাংলাদেশ 

লেখকঃশ্রাবণসাগর

২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বিশ্বে রূপান্তরের যে মহা পরিকল্পনা বাংলাদেশ সরকার গ্রহণ করেছে,এখনই মনে হয় সেই সম্পর্কে আলোচনা করার যথোপযুক্ত সময়। অদ্যাবধি বাংলাদেশের তথা বাংলাদেশের মানুষের যে অবস্থা ও অবস্থান, সে থেকে অনুমেয় নয় যে,আসলেই এই এত অল্প সময়ের মধ্যে এই দেশের মানুষ তথা দেশকে কি সত্যিই ঐরকম স্বপ্নের দেশে রূপান্তরন করা সম্ভব কি-না?যেখানে এখনও এই দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষই অশিক্ষিত বা অর্ধ শিক্ষিত,প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষের বসবাস দারিদ্র্য সীমার মধ্যে, চিকিৎসা কিংবা বাসস্থানগত দিক থেকে যাদের অবস্থা বলা যায় অত্যন্ত নাজুক। মোট কথা মানুষের যে মৌলিক চাহিদা কিংবা অধিকার, সেই দিক থেকে তারা এখনও অনেকেই বঞ্চিত। অবকাঠামোগত দিক থেকে বিশেষতঃ রাস্তা-ঘাট ইত্যাদি ক্ষেত্রে কিছুটা উন্নয়ন সাধিত হলেও সেটা এখনও অন্ততঃউন্নত বিশ্বের আদলে তৈরী করা সম্ভব হয়নি।যদিও যতটুকু সময় এখনও হাতে আছে, হয়তো এরই মধ্যে এসবের কিছু কিছু ক্ষেত্রে উন্নয়ন করা সম্ভব কিন্তু মূলতঃ আমাদের যে বিষয়টিতে আলোকপাত করা উচিত, সেটি হলো মানুষের মানসিকতা। অনেকেই হয়তো বলবেন যে,বাংলাদেশের উন্নত বিশ্বে রূপান্তরের ক্ষেত্রে আবার মানুষের মানসিকতার কি ভূমিকা থাকতে পারে? তাছাড়া এক্ষেত্রে তো মূলতঃমানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিষয়টিই  সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাওয়ার কথা। অস্বীকার করছিনা যে,আসলে ব্যাপারটিকে তেমনটাই মনে হয় বা তেমনই হওয়া উচিত। কিন্তু সর্বোপরি চিন্তা করলে যে বিষয়টি দেশকে উন্নত বিশ্ব গঠনের জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় বলে মনে হয়, সেটি কিন্তু হলো মানুষের মানসিকতা গঠন। যদিও বিষয়টি অত্যন্ত গোপনীয় কিংবা অদৃশ্য বিধায়, সকলের কাছে বিষয়টি হয়তো সমান গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে হবেনা কিন্তু একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখবেন যে,বিষয়টি মোটেই গূরুত্বহীন নয়।

এখানে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ যেমন-মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা অথবা অবকাঠামোগত বিশেষতঃযোগাযোগ ব্যবস্থা ও পরিকাঠামোগত টেকসই উন্নয়ন এবং শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ইত্যাদি সব বিষয়কে পাস কাটিয়ে কেন উন্নত বাংলাূূদেশ গঠন ক্ষেত্রে মানু্যের মানসিকতাকে প্রধান্য দেওয়া হলো,সে কথাটি কিন্তু বলাই হয়নি।আসলে ঐসকল উন্নয়ন  কাজ অনেকটা সময় সাপেক্ষ এবং ধারাবাহিকভাবে উর্ধমুখূূূী বিধায় হয়তো বাংলাদেশ ও  বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে এমনতর অবস্থার তৈরী করা সম্ভব কিন্তু এরূপ  মানসিকতার অর্জন মনেহয় খুব সহজসাধ্য হবে না, তাহলে কি বলতে চাচ্ছি যে,উন্নত বিশ্বের মানুষের সাথে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের মন মানসিকতার তফাৎ আছে? একই তো রক্ত -মাংস গড়া মানুষ, একই রকমের খাওয়া, চলা,ফেরা,ওঠা,বসা ইত্যাদি ছাড়াও ঘুৃম,জীবন যাপন, সংসার,সামাজিকতা ও ধর্ম-কর্ম,তাহলে তফাৎটা কোথায়? একটা সময় ছিল যখন প্রায় মানুষেরা একে অপরের দেশ সম্পর্কে জানতেই পারতো না,এখন বিভিন্ন মিডিয়ার কল্যাণে অন্যান্য দেশ কিংবা সেই  দেশের মানুষকেও অতি সহজে চেনা,জানা এমনকি সম্পর্কও করা সম্ভব। তাহলেই  ভাবুন,চ্যালেঞ্জটা কোথায়? যেখানে এখন যে কোন দেশের মানুষ সহ সেখানকার পরিবেশ, পরিস্থিতি সবই সবাই জানতে পারছে এক নিমিষে। আপনি তে চাইলেই কিছু গোপন করতে পারছেন না কিংবা সেরকম কোন ব্যাপারও এটা নয়।তাহলে মোট কথা হলো এই দেশের(বাংলাদেশ)মানুষের উন্নত বিশ্বের মানুষের  মানসিকতা অর্জন করতে হবে, সে যে করেই হোক, কিন্তু  এটাও তো সম্ভব নয় এই এত অল্প সময়ের মধ্যে এবং কোন জোর করে পাওয়ারও কিছু নয়,তাহলে? ভৌত কাঠামোগতভাবে  উন্নয়ন করে যতই না আমরা উন্নত বিশ্বে রূপান্তরনের দিবা স্বপ্ন দেখি না কেন, শেষ পর্যন্ত হয়তো সব আশাই গুরেবালি হবে যে,২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশের উন্নত বিশ্বে রূপান্তর। না,এক্ষেত্রে অবশ্য এত সহজে বাংলাদেশীরা হাল ছাড়বেন বলে মনে হয় না,কারণ বাংলা বা বাংলাদেশের জাতির ইতিহাস অন্ততঃসেই কথা বলেনা।হয়তো সময় আরও বেশি লাগবে কিন্তু একসময় না একসময় বাংলাদেশী জনগণ ঠিকই স্বাধীনতা অর্জনের মত করে উন্নত বিশ্বে পরিগনিত হবে,এবং সেই দিনও হয়তো বেশি দুরে নয়,কিন্তু যে বিষয়টিকে এখানে আমরা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছি যে,মন বা মানসিকতার অর্জন উন্নত বিশ্বের মানুষের মত করে বা সেই রকমটি হয়ে অর্থাৎ নিজেদেরকে (বাংলাদেশীরা)সেই অবস্থায় গড়ে তুলতে যে সময়ের প্রয়োজন, কিংবা প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষতা,পরিচালনা ও মেধা-মননে তাদের সমকক্ষতা র অর্জন, এসবই আসলে চ্যালেঞ্জ। যেখানে উন্নত বিশ্বের মানুষেরা নেটওয়ার্ক বা নেটিজেন শিল্প-সংস্কৃতি গড়ে তুলছে সেখানে যদি আমরা, বাংলাদেশীরা এখনও সাহিত্য চর্চা করে সময় কাটাই তাহলে কি করে আপনি অতিস্বত্বর উন্নত বিশ্বে রূপান্তরের স্বপ্ন দেখেন?অথবা, যেখানে ঐসব বিশ্বের মানুষেরা অনলাইন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে মানুষের চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন আর বাংলাদেশের জনগণের এখন পর্যন্ত চিকিৎসারই কোন ব্যবস্থা নেই,অর্থাৎ চিকিৎসা করা ও করানোর কোন সামর্থ্যই নেই। আসলে সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে তাদের সাথে আমাদের জীবন যাপন ও মানের এতটাই পার্থক্য যে,বলতে গেলে হয়তো অনেকে লজ্জাই পাবেন ও পাবো,যে মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের দেশের মানুষরা জীবনমানে ঐসকল উন্নত দেশের মানুষের পোষা প্রাণীর সমমানের হয় কি-না!সে যাই হোক, আগেই বলেছি যে,বাংগালী ও বাংলাদেশের জনগণ সহজে হারবার মত কোন জাতি নয়,আসলে ঐ সকল গাড়ি, বাড়ি বা চাকচিক্য সবই ওপরে,কেবলমাত্র অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন মাধ্যমেই ঐ সকল জাতির উন্নত বিশ্বে পরিগনিত হয়েছে। আর দূঃখ জনক ব্যাপার যে,এই একটি ক্ষেত্রেই আমরা বাংলাদেশীরা এখনও অনেকটাই পিছিয়ে, যদিবা ক্রমশঃএহেন অবস্থারও অনেকটা পরিবর্তন  হচ্ছে বলে মনে হয়, কিন্তু বিষয়টি এতটাই মন্থর যে,সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে আমাদের ঐ পর্যায়ে পৌঁছাতে হয়ত আরও ১০০ বছর সময় দরকার হবে। কিন্তু  তখন ঐসব উন্নত  বিশ্বের অবস্থাটা কি হবে বা হতে পারে, একবার অনুমান করতে  ও ভাবতে পারবেন কেহ?মনে হয় না,কারন এর সবটাই মূলতঃহয় বা ঘটছে মানুষের শিক্ষা(জ্ঞান)গ্রহণ বা অর্জন তথা এর ব্যবহার এবং এর পদ্ধতি বা ব্যবস্থার উপর।এবার তাহলে অন্ততঃ এটুকু ভাবুনতো যে,সেই বিষয়টিতে আমাদের অবস্থা বা অবস্থানপর কথা,কি আর ভাবতে ইচ্ছা করছে না,তাইতো? এটাই স্বাভাবিক,শিক্ষা গ্রহণ বা প্রদান পদ্ধতিগতভাবে বাংলাদেশ এতটাই পিছিয়ে যে,একে বোধকরি কসাইখানার সাথে তুলনা করা যায়, অথবা ক্লিনিকাল কন্ডিশন। কারণ এখানে একমুখী শিক্ষা তো দুরে থাক বিভক্তির যেন শেষ নেই, ছাত্র-ছাত্রীরা যেন বলির পাঠা।কেন?সে কথায় পড়ে আসছি কিন্তু একথা তো সবার জানা যে,শিক্ষার মানদণ্ড যাদের হাতে,মানে শিক্ষকরাই জড়িত চরম হীন মন্যতা,দৈন্যদশা, দূর্নীতিগ্রস্ততা,অবসাদ কিংবা অকুলপাথারে,কারন একই গ্রেডে চাকুরী করেও বেতন বৈষম্যের স্বীকার অনেকেই,আর উন্নত বিশ্বের তূলনা তো দুরে থাক,আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, মালয়েশিয়া কিংবা মধ্য প্রাচ্যের থেকেও বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে। ইউরোপ -আমেরিকাঃভারত,মালয়েশিয়াঃবাংলাদেশের তুলনামূলক শিক্ষকদের বেতন হার ১০ঃ৫ঃ১,তাহলেই বুঝুন কি অবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষেরা স্বপ্ন দেখছে একদিন এই দেশকে উন্নত বিশ্বে পরিনত করার।আর ছাত্র- ছাত্রীরা বলির পাঠা এই অর্থে যে,তাদেরকেই আবার পূজি করে ঐ সকল শিক্ষকরা কোন কোন ক্ষেত্রে আবার প্রতিষ্টানও শুধুমাত্র দায়সারাভাবে শিক্ষা প্রদান করে,এবং সেই ক্ষেত্রে আবার শিক্ষকরাই ছাত্র -ছাত্রীর কাজ টুকু পর্যন্ত করে দিয়ে (পরীক্ষা) সরকারী(অনুদান) গ্রহণ করেন।সে যাই হোক, এইরকমটি করে সকল বিষয়েই যখন শূন্যতা ও অপরিপূর্ণতা,তাহলে কি করে সেই দেশের সরকার প্রধান জনগনকে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ও স্বপ্নদ্রষ্টার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন?কে জানে!মনে হয়,মানুষকে বোকা বানানোর পায়তারা আর কি?সত্যিই কি তাই?এটা পদ্মা ব্রিজ তৈরী করার মত কোন কাজ নয়,তবুও তার এই যে স্বপ্ন দেখানো,সেটাও কিন্তু কম নয়,কারণ এমনি করেই ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পরে ততকালীন পূর্ব পাকিস্তান থাকাকালীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও এই একইভাবে মানুষকে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন,যার অর্জন তার ১৯ বছর পর,ঠিক তেমনি হয়তো কোন আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের মত করে একদিন এই ঘটনাও ঘটবে যে,বাংলাদেশ উন্নত বিশ্বে পরিনত হলো,কিন্তু সেই কারণে তো মানুষের অন্ততঃএই দেশের জনগণকে চেষ্টা করতে হবে।হাত পা গুটিয়ে ঘরে বসে থাকলে চলবে না,সক্ষমতা তৈরী করতে হবে, অন্ততঃ শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে আধুনিক ও বাস্তবমুখী শিক্ষা, অর্জন করতে হবে উন্নত মেধা ও মন-মানসিকতা, দক্ষতা ও সক্ষমতার বৃদ্ধি করে, উদার চিত্তের পরিচয় দিয়ে পৃথিবীর বুকে একদিন উন্নত বিশ্বের নামে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে, পরবর্তী কোন জেনারেশন ভুক্ত বাংলাদেশের মানুষ বলবে,আজকের এই স্বপ্নদ্রষ্টা,জাতির জনকের কন্যা, বাংলাদেশের বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,শেখ হাসিনা-এর কথা।যে তিনিই মুলতঃএই দেশের জনগণ তথা মানুষকে সর্বপ্রথম অন্ততঃউন্নত বিশ্বের তালিকায় স্থান পাওয়ার জন্য তথা বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বে রূপান্তরের জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন এবং সেই মর্মে চেষ্টাও করেছেন,হয়ত এর প্রাপ্তি ঘটবে তারও গত হওয়ার অনেক পরে।সেক্ষেত্রে এই দেশের উন্নয়নের পথে যে প্রধান বাঁধা বা অন্তরায়,অর্থাৎ  দূর্নীতিগ্রস্থতা হতে মুক্তি মিললেই হয়তো সবাই একদিন দেখবে তখনকার পৃথিবীতে তথা বাংলাদেশে বসবাসরত মানুষের কাছে ধরা বা দেখা দেওয়া,উন্নত বিশ্বের পরিকাঠামো,সোনার হরিণের মতো করে।

---------------------------------------

MEANINGLESS LIFES.

writer.SRABONSAGOR.By regards Bangladeshi famous writer Soyod Mujtoba Aii written,every humen lifes r valuable,there's none can unanimous about that but specially if looks all arrounded to earth as lifes over the world like to say as anything or watch sonething as life or humen being r made by meanings only or makes to these as resources or capitales like money only,thus none can abide itselves.However we seen as anykinds of lifes or objectives like trees,fishes,cow,pets,animals or sand as brickes,buildings,vichiles,lights&devices,decayes etc.got on values on lives with death also,only humen've no values as on or without particular works or capcitances by ability,if they've not achived or builed that by education or knowledge as on labour to any purposes where've to get any chances to earn money as less or much.Obviously they(human)'ve no value after death on world but on alive if they as anyone from any aged if can't or couldn't as gotten no oportunity or collect no works then how to he makes money?As valued on him or time remining how much they lives may not to known by anyone,as references much like a riskhawpuller,daylabour or any kinds of job within business done,if they not abled or perticipates there,they how to made or brings that mention above.Without or abstain here all of circumstances ever we consider only humen,then seen much of them've no work to do or done as for wealth by more or have to get money,so they r almost unvalued or an idlely lived as meaningless life like doll.

------------------------------------------------

বিজ্ঞাপনঃ


ঢাকা-

আলফা টুথব্রাশ ও বললেন লিমিটেড,01713163616.


বরিশাল-

কনকর্ড টেইলার্স,01715005084.

অপ্সরী বিউটি পার্লার,01711317508.

জননী ফরেন এন্ড স্টিল ফার্নিচার,01720508767.

কাজী ব্রাদার্স,01727753336.

কৃষ্ণচূড়া বিউটি পার্লার,01722779300.

সৈয়দ ক্লথ ষ্টোর,01930746810.

দি এপোলো ডায়াগনস্টিকস,01911606303.

হোটেল ঘরোয়া এন্ড রেস্তরাঁ,01711176811.

হোটেল এথেনা,01712261633.


পটুয়াখালী-

আজাদ এন্টারপ্রাইজ,01712126783.

মল্লিকা রেস্তরাঁ,01727139393.

চয়নিকা মেশিনারি স্টোর,01714005062.

ম্যগনোলিয়াবিউটি পার্লার,01782427468.

ধরান্দী ক্যাডেট একাডেমী,01715485336.

হোটেল আল-কায়সার,01712126319.

ডা:এম এ জলিল,চোখ বিশেষজ্ঞ,01716450360.

সুগন্ধি ইলেকট্রনিক্স,01712503496.

ইত্যাদি ইলেকট্রনিক্স,01712222567.

মুক্তি ক্লিনিক,01712146751.

ধরান্দী ডিগ্রি কলেজ,01725965753.

স্টার সুইট এন্ড লিটল স্টার,01711234864.

SMILE tradecommunication,01928435001.

এড.এনামুল হক,01712343498.

ডা:স্বপন কুমার রায়,01712835502.

অক্সফোর্ড প্রি ক্যাডেট স্কুল,01716212300.

ইয়েস জেন্টস ওয়্যার,01712152021.

ব্রাইট ফিউচার প্রি ক্যাডেট স্কুল,01718992180.

সরকারি জুবিলি মাধ্যমিকবিদ্যালয়,01724637585.

হাক্কানী হোমিও হল,01712155086.

সেতু কর্পোরেশন,01719935163.

মেসার্স সায়েম ট্রেডার্স,01914702461.

সিকদার ইলেকট্রনিক্স,01716272382.

আলহাজ্ব এডঃমো:তারিকুজ্জামান মনি,সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান,01712211949.

তৃষ্ণা পুস্প বিতান,01719565886.

আর. বি ফার্নিচার,01716052586.

নিউ নুর ইলেকট্রনিক্স,01723912677.

সাজিদ এন্টারপ্রাইজ,01712879421.

নাহার ইলেকট্রনিক্স,01712126950.

লেডিস কর্নার,01676068555.

ইমাম ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোর,01712222535.

সৈয়দ এন্টারপ্রাইজ,01715534610.

মেসার্স খন্দকার এন্টারপ্রাইজ,01712044164.

হোটেল সাউথ কিং,01714234988.

মেসার্স নাজমুল ট্রেডার্স,01711710762.

অর্পিতা ফ্যাশন,01719160896.

জননী ডেন্টাল কেয়ার,01718511615.

সাতসওদা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর,01712026756.

জিনিয়া জরি হাউজ,01719565886.

বি এন এস বি চক্ষু হাসপাতাল,01718068014.

মাহমুদ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট,01761724971.

মেসার্স আনোয়ার ট্রেডার্স,01712273735.

মোহনা স্টোর্স,01711583770.

নান্দনিক আর্ট এন্ড মিউজিক স্কুল,01712013557.

তাকি ফার্মাসি,01712608768.

মাও:মোঃ আসাদুল হক,মুসলিম কাজী,01717685662.

মেসার্স আরাফাত কনফেকশনারি,01774991944.

বাংলা রেফ্রিজারেশন,01712151187,

ইয়েস ইলেকট্রনিক্স,01744265229.

বুশরা মেডিকেল হল,01715023381.

ডা:মিলন চন্দ্র শীল(হোমিও),01915628493.

ঝিলিক ইলেকট্রিক হাউজ,01737150336.

সবুজবাগ আই টি এন্ড গ্রাফিক্স সুল্যুলন,01836576472.

মেসার্স গ্যাস ঘর,01790613525.

সমন্বয় ট্রেডার্স,01923642065.

নীড্ এগ্রো ইন্ডা:লি:,01954918122.

গাজী কসমেটিক্স এন্ড বেবি কর্নার,01778641230.

এড্:হুমায়ূন কবির,01748255458.

এড্:মুসফিকুর রহমান তুহিন,01711733441.

বনফুল এন্ড কো;,01788400822.

আমজাদ বেকার এন্ড সুইটস,01740121824.

দীপ গিনি হাউজ,01712283443.

জনাব.মোঃ কবির তালুকদার,চেয়ারম্যান,মোহালিয়া ইউনিয়ন,01711786566.

জনাব.আবদুস্ সালাম মৃধা,সাবেক চেয়ারম্যান,কমলাপুর ইউনিয়ন,01724006676.

জনাব.জুয়েল,মেয়র,বাউফল  পৌরসভা,01727194653.

জনাব.মোস্তাক আহমেদ পিনু,সাবেক মেয়র,01713822232.

SKYLARK eng./bang.medium school,01713357696.

স্টুডিও গার্ডেন,01720566636.

দি চেম্বার অব কমার্স,01724006676


কূয়াকাটা-

কূয়াকাটাখোয়াব সিটি,01552346469.

-------------------

লেখুন,পড়ুন ও আ্যড দিন।


অনলাইন সাহিত্য

পত্রিকা(সাময়িকী ও সংকলন)

লগ্ ইন or search

মাসিক-শুকতারা

দৈনিক -মুক্ত সমাচার

আশ্চর্য বার্তা,

সাপ্তাহিক প্রকাশনা।


প্রতি মাসে মোট ৩০টি অনলাইন পত্রিকা গ্রহণ করে বা মাত্র ৭০০ ৳ বা 7 $-এর বিনিময়ে আপনি পাচ্ছেন আপনার ব্যক্তিগত ও প্রতিষ্ঠানের (১-১০)M প্রায় মানুষের মাঝে ফেসবুক ও টুইটার বা ইউটিউব(অনলাইন) প্রচারনার এক অভিনব সূযোগ। 

সার্বিক ব্যবস্থাপনাঃ


লেখক.শ্রাবণসাগর

 প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন-

W.app.+8801779310425,+8801626555821,

+8801706212761.

-------------------------

244.why no PORN on online preferred or advantages.written by international writer SRABONSAGOR..ss.When we r on online world where looks much&more contents by PORN in available there from any else not by only men as male of females may upload for any else to say about vibes or made attractions to them within nudes attitudes towards liked for theirself as for money or something gets for as renownedness as where by websites r provide them on tooks their porn activities on film as videos for throughn to networks then shown to seen all persons everywhere much from their sites by download or watch that's r most available here by more apps of android phones or computers to gets there've no complicities above or about these but if asked to anyone here that is it visible to all at any moment as where & there by whom as all of you r presences as ever such when anyone travels by bus or train planes etc or at offices houses within families or such as market place or around friends thus is not on efforts to proceeds of online activities as well anywhere can't made it open as for nudity or porn pics such as these doings if not stopped or control may happened to soon of their by personal  activities may less by men that's why we may've to repaired this common era much today for belongs at online lives of life's together as standard more.

--------------------------------

243.WELL WISH.written by international writer SRABONSAGOR..ss.Difficult not to shows for another ones by kinds of nature on humen characteristics as on conciquences of men for various reasons of movements to hoped on from different persons by liked to get for lived being on belongs by wealth r available to seen behaved to support well as where behind looks on much relivent principles of them as auxiliaries formed where without these on signed or mind by documentation as recognition say satisfaction if not allowed by any person then by themven't no any attractions to wishes best on another life without someone by whom've done that as exceptional vibes for any life's thus on them r few to shown or finds not acceptable as for abides to complications arounded so there may easily accessible conditions to look at for hopefully ingredients as men to get without selfishness pitched statements asually from all as mostly or majorities r by hoped not as wishes good to another person as relitives or to segments much as for no reasons thus what's on going tomorrow as yet now by self creations of men today survives methods to lives on from grown to gone also so may tryed to changes this types of rehabilitation then may get that to obtained by presence on here available what's now on unavailable as unbelievable much.


-------------------------------


ছোটলেখা-

কিঅবস্হাঃদুরাবস্থা

ফেইসবুক বা টুইটারে লাইক দেওয়ার অপশন থাকলেও ডিসলাইক দেওয়ার অপশন কেন নেই? এটাকে কি মানুষের অধিকার বঞ্চিত হওয়া কিংবা খর্ব হওয়া বোঝায়না?সবার হয়তো কমেন্ট করার সময় নেই  কিংবা সময় থাকলেও ওইসব বা সেইসব স্থানে কমেন্টও করার মানসিকতা নেই, কারণ সবস্থানে যে কারো কমেন্টও করা যায় না বা উচিতও না,হোক সে ইতিবাচক বা নেতিবাচক এবং সেটা ঠিকও নয়,শেয়ার কিংবা রিটুইট তো দুরের কথা, তাহলে?তাই এইসব কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি,যাতে অন্ততঃ মানুষের ঐসব নেতিবাচক মনোভাবের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ করতে পারে, সেইজন্য উল্লিখিত ক্ষেত্র সমূহে ডিসলাইক দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক, সেক্ষেত্রে আর কিছু না হোক অন্ততঃ মানুষের ব্যক্তিগত অধিকার ও ভালো - মন্দ বিবেচনা বোধটুকু তো তৈরি হবে ও অসামাজিক কার্যকলাপ বা অপ্রয়োজনীয় কনটেন্ট ফিল্টারিংসহ,মানুষ মানুষের প্রয়োজনে কাজ করবে ও নিজেদের মূল্যবোধ বা মানবিকতাবোধের সৃষ্টি হবে। আহ্বানেঃইন্টাঃলেখক.শ্রাবণসাগর।

-------------------------------------

Thought not.

রবীন্দ্রনাথ স্কুল পালিয়েছেন। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলো না। লালন তো বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস।অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।

অ্যান্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের জন্য পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।

স্টিভ জবস শুধু মাত্র ১ দিন ভাল খাবারের আশায় ৭ মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন।

ভারতের সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায় বসে বসে ক্লাস করতেন। তাঁকে ক্লাসের বেঞ্চে বসতে দেয়া হতো না, কোন গাড়ি তাঁকে নিতো না। মাইলের পর মাইল হেঁটে পরীক্ষা দিয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এর ক্যাডেট কলেজে ভর্তির টাকা হাটুরেদের নিকট থেকে টাকা তুলে যোগাড় করেছিলেন তার চাচারা। গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন একসময়।

সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদী এর চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মঙ্গেস্কারের চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া ছিলেন, নেপোলিয়ন বেটে ছিলেন। শচীন টেল্ডুলকারের উচ্চতা তো জানাই আছে। আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল।

স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারতেন না।

কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাধা হতে পারে না। যদি কোন কিছু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার ভিতরের ভয়। ভয়কে দূরে রেখে জয় করা শিখুন। সাফল্য আসবেই আজ অথবা কাল।


কপিঃ- Maria Mim Antora

Collected by international writer SRABONSAGOR.

---------------------------

Dear viewer's &  followeres with friends by international writer SRABONSAGOR.

To regards all announced that,by this writer's FB,Twitter,Instigram,Youtube(gmail) 

ID's r not so protected from him as well on passwords available to connection ever,so some of these as any ID's may be lost in any time,as for log in misshapened from him by forgotten passwords,so by him requested that,then to SEARCHED by his name above on this cases or may joined soon by recovered any group's,whats r anyone can optimise & if liked to reads him on alive at WORLD on ONLINE only.

Thanks by international writer SRABONSAGOR.

W.app.+8801779310425,+8801626555821,+8801706212761,+8801928435001.

Gmail.ss19712050@gmail.com,

mi3480123@gmail.com,reallifetime@gmail.com.

-------------------------

বিজ্ঞপ্তি-

দৈনিক-মুক্ত সমাচার,মাসিক শুকতারা ও আশ্চর্য বার্তা,সাপ্তাহিক অনলাইন সাহিত্য সাময়িকী ও সংকলন-এর সম্নানিত বিজ্ঞাপন প্রদানে আগ্রহী/দাতাগনকে মাসিক ৭০০ ৳/৭$ মাত্র পত্রিকার সমন্বয় হিসাবে ০১৯২৮৪৩৫০০১(বিকাশ) বা ০১৯২০৩৩৭০৯১৩(রকেট)মাধ্যমে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করছি,অন্যথায় আপনার বিজ্ঞাপনটি বন্ধ করা হবে। 

অনুরোধে-প্রধান সমন্বয়কারী,লেখক.শ্রাবণসাগর

W.app.+8801626555821,+8801779310425.

+8801706212861.

লগ্ইন.or search more on FB.

srabonsagor world-SW.Abc,A.sms,writer.SRABONSAGOR,S&S,বাংলার কথা,147ss,IW.SS.state@বাংলা,pulsbd,soulbd,লেখক. শ্রাবণসাগর।

************************** সমাপ্ত **

Comments